এই নিবন্ধটির রচনা সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। কারণ ব্যাকরণ, রচনাশৈলী, বানান বা বর্ণনাভঙ্গিগত সমস্যা রয়েছে। |
মঙ্গলগ্রহর বায়ুমণ্ডল এবং উদ্বায়ী বিবর্তন | |
---|---|
অভিযানের ধরন | মঙ্গলগ্রহের বায়ুমণ্ডলীয় গবেষণা |
পরিচালক | নাসা |
ওয়েবসাইট | নাসা মেভেন |
অভিযানের সময়কাল | ১ বছরের পরিকল্পনা[১] |
মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য | |
প্রস্তুতকারক | Lockheed Martin ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো বোল্ডার ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, বার্কলে নাসা গডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টার |
উৎক্ষেপণ ভর | ২,৪৫৪ কেজি (৫,৪১০ পা) |
শুষ্ক ভর | ৮০৯ কেজি (১,৭৮৪ পা) |
পেলোড ভর | ৬৫ কেজি (১৪৩ পা) |
ক্ষমতা | ১,১৩৫ ওয়াট্ִস্ִউদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগে অবৈধ প্যারামিটার |
অভিযানের শুরু | |
উৎক্ষেপণ তারিখ | নভেম্বর ১৮, ২০১৩, ১৮:২৮ ইউটিসি |
উৎক্ষেপণ রকেট | Atlas V 401 AV-038 |
উৎক্ষেপণ স্থান | Cape Canaveral SLC-41 |
ঠিকাদার | United Launch Alliance |
কক্ষপথের বৈশিষ্ট্যসমূহ | |
তথ্য ব্যবস্থা | মঙ্গলগ্রহ কেন্দ্রীক কক্ষপথ |
পেরিareion | ১৫০ কিমি (৯৩ মা) |
অ্যাপোareion | ৬,২০০ কিমি (৩,৯০০ মা) |
নতি | ৭৫° |
পর্যায় | ৪.৫ ঘণ্টা |
কক্ষীয় প্রসঙ্গ-সময়বিন্দু | পরিকল্পিত |
Mars অরবিটার | |
কক্ষপথীয় সন্নিবেশ | সেপ্টেম্বর ২১, ২০১৪ |
মেভেন (ইংরেজি: MAVEN; অর্থাৎ Mars Atmosphere and Volatile Evolution) হল মঙ্গল গ্রহের কক্ষপথে প্রবেশ করে উহাকে কেন্দ্র করে চারপাশে আবর্তনরত অবস্থায় মঙ্গল গ্রহের বায়ুমন্ডল নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করার উপযোগী করে ডিজাইন করা একটি মনুষ্য বিহীন ক্ষুদ্র যান্ত্রিক মহাকাশযান বা স্পেস প্রোব । এটিকে প্রেরণের অন্যতম লক্ষ্য হল মঙ্গল গ্রহের বায়ুমণ্ডল এবং সেখানে প্রচুরপরিমাণে পানি ছিল বলে যে ধারণা করা হয় তা কালের আবর্তে কীভাবে হারিয়ে গেছে তার কারণ নির্ণয় করা। [২][৩][৪][৫]
মেভেন ২০১৩ সালের ১৮ই নভেম্বর অ্যাটলাস-ভি খেয়াযানের সাথে যুক্ত হয়ে ইহার জন্য নিদিষ্ট প্রথম লঞ্চ উইন্ডোর (Launch window-উৎহ্মেপণ এর জন্য নিদিষ্ট লগ্ন) শুরুতেই সফলভাবে উৎহ্মিপ্ত হয়। রকেটের দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রথমবার ইঞ্জিন প্রজ্বলিত হবার পর নভোযানটি পৃথিবীকেন্দ্রিক নিম্ন কহ্মপথে ইঞ্জিন বন্ধ অবস্থায় ২৭ মিনিট ভেসে বেড়ায়, ইহার পর দ্বিতীয় বার পাঁচ মিনিট ইঞ্জিন প্রজ্বলিত করে নভোযানটি সূর্যকেন্দ্রিক একটি স্থানান্তর যোগ্য কক্ষপথে অবস্থান করে যেখান থেকে এটি সহজে মঙ্গলগ্রহ কেন্দ্রিক কক্ষপথে স্থানান্তর হতে পারবে।
পরবর্তীতে প্রায় এক বছর পর ২১শে সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে মেভেন মঙ্গলগ্রহের কাছাকাছি পৌঁছনোর পর এটিকে মঙ্গলগ্রহ কেন্দ্রিক একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে প্রবিষ্ট করান হয়, গ্রহপৃষ্ঠ থেকে এই উপবৃত্তাকার কক্ষপথের সবচেয়ে দুরের বিন্দুর দূরত্ব ৬২০০ কিমি (৩৯০০মাইল) এবং সবচেয়ে কাছের বিন্দুর দূরত্ব ১৫০ কিমি (৯৩ মাইল)।[২][৩][৬][৭] এই বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান এর প্রধান তত্ত্বাবধায়ক হলেন কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবরেটরি ফর এটমোসফেরিক অ্যান্ড স্পেস ফিজিক্স এর ব্রুস জাকস্কি।
মেভেন বা MAVEN হল Mars Atmosphere and Volatile Evolution এর সংক্ষিপ্ত রূপ, বাংলায় যার অর্থ হল মঙ্গলগ্রহর বায়ুমণ্ডল এবং উদ্বায়ী বিবর্তন। নাসার মঙ্গলগ্রহ অনুসন্ধান কার্যক্রম বা মার্স স্কাউট কর্মসূচীর অধীনে এই অভিযানের শুরু,২০১০ সালে মাত্র দুইটি মিশন পরিকল্পনা করার পর মার্স স্কাউট প্রোগ্রামের সমাপ্তি ঘোষণা করা হলেও এর অধীনে বহুসংখ্যক বিশেষ গবেষণা এবং সাফল্যের সহিত ফিনিক্স ও মেভেন নামের মিশন দুটি পরিচালনা করা হয়।[৮] মার্স স্কাউট প্রোগ্রামের প্রতিটি মিশনে উৎহ্মেপণ খরচ বাদে খরচের লক্ষ্য ধরা হয় ৪৮৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার এর কম, আর উৎহ্মেপণ খরচ প্রায় ১৮৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।[৯]
২০০৮ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর, নাসা, মেভেন প্রস্তাবনা টি ২০১৩ সালের মঙ্গলগ্রহ স্কাউট মিশন এর জন্য নির্বাচিত ঘোষণা করে।[১][১০] মেভেন আরও নয়টি অন্য বৈজ্ঞানিক প্রস্তাব এর সাথে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করে চূড়ান্ত পর্বে আসে, চূড়ান্ত পর্বে দুটি প্রস্তাবনা ছিল তার থেকে মেভেন নির্বাচিত হয়।
২০১৩ সালের ২রা আগস্ট উক্ষেপন প্রস্তুতির জন্য মেভেন মহাকাশযানটি ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে আনা হয়।[১১] এরপর নাসা ঘোষণা করে যে মেভেনকে কেপ কানাভেরাল এয়ারফোর্স স্টেশন থেকে ১৮ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে অ্যাটলাস-ভি ৪০১ রকেটে যুক্ত করে উৎহ্মেপণ করা হবে।[১২] এবং আশা করা হয় যে প্রোব টি ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বর মাস পর্যন্ত মঙ্গলগ্রহ পরিমণ্ডলে পৌঁছে যাবে। ভারত থেকে পাঠানো মঙ্গলগ্রহ পরিক্রমাকারী মঙ্গলযান ও প্রায় একই সময়ে মঙ্গলগ্রহে পৌঁছাবে বলে আশা করা হয়.
১লা অক্টোবর ২০১৩ তারিখে উৎহ্মেপণ এর মাত্র সাত সপ্তাহ আগে, ইউএস গভর্নমেন্ট শাটডাউন (US Government Shutdown) এর কারণে দুই দিনের জন্য সকল কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়, এছাড়া প্রাথমিক ভাবে ২৬ মাসের জন্য মিশনের কাজ স্থগিত হবার আশঙ্কা দেখা দেয়। ১৮ সেপ্টেম্বর লঞ্চ করার জন্য নির্ধারিত দিন থেকে শুরু করে ৭ই ডিসেম্বারের মধ্যে উৎহ্মেপণ করা না গেলে মেভেন প্রথম লঞ্চ উইন্ডো মিস করবে, কারণ তখন মঙ্গলগ্রহ পৃথিবী থেকে অনেক দূরে চলে যাবে।[১৩] মঙ্গলগ্রহ আবার যখন পৃথিবীর কাছাকাছি আসবে তখনকার সেই লঞ্চ উইন্ডোর জন্য দীর্ঘদিন অপেক্ষা করতে হবে।
তবে দুই দিন পরে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে একটি ঘোষণা আসে, সেখানে বলা হয় মঙ্গল গ্রহে নাসার যে যন্ত্রপাতি আছে যেমন অপরচুনিটি এবং কিউরিওসিটি রোভার, এগুলোর সাথে ভবিষ্যত যোগাযোগ নিশ্চিত রাখার জন্য নাসা মেভেনের অভিযানটিকে খুবই জরুরি এবং অপরিহার্য বিবেচনা করে, তাই এই প্রক্রিয়া পুনরায় আরম্ভ করা এবং সঠিক সময়ে লঞ্চের প্রস্তুতির জন্য জরুরি তহবিল অনুমোদিত হয়েছে।[১৪][১৫]
মেভেন, ২১শে সেপ্টেম্বর ২০১৪ মঙ্গলগ্রহ পরিমণ্ডলে পৌঁছে পরিক্রমা শুরু করে এবং সাথেসাথে এর দশ মাস যাবত ৪৪২ মিলিয়ন মাইল (৭১১ মিলিয়ন কিলোমিটার) দীর্ঘ পথের আন্তগ্র্রহ যাত্রার পরিসমাপ্তি ঘটে।[১৬]
মঙ্গলগ্রহে শুষ্ক নদীবক্ষ এবং আবিষ্কৃত পানির উপস্থিতিতে উদ্ভব খনিজ উপাদান ইঙ্গিত করে যে এখানে একসময় প্রয়োজনীয় ঘনত্ব ও উষ্ণতা সম্পন্য আবহাওয়া ছিল যাতে পানি তরল অবস্হায় গ্রহপৃষ্ঠর উপর প্রবাহিত হতে পারতো। যাইহোক, সেই প্রয়োজনীয় ঘনত্ব ও উষ্ণতা সম্পন্য আবহাওয়া হারিয়ে গেছে।[১৭] বিজ্ঞানীরা ধারণা করেন যে মিলিয়ন মিলিয়ন বছর ধরে মঙ্গলগ্রহের পূর্বের আবহাওয়ার ৯৯ ভাগ হারিয়ে গেছে এবং তার কারণ হল মঙ্গলগ্রহের কেন্দ্র-স্থল ঠান্ডা হয়ে যাওয়া এবং চৌম্বক ক্ষেত্র নস্ট হয়ে যাওয়া। যার ফলশ্রুতিতে মঙ্গলগ্রহে একসময় বিদ্যমান বেশির ভাগ পানি এবং উদ্বায়ী যৌগ সৌর বায়ু দ্বারা দ্রুত নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে।[১৮]
মেভেন মিশন এর প্রধানতম লক্ষ্য হল এই জলবায়ুর বিবর্তনের ইতিহাস অনুসন্ধান করা। মঙ্গলগ্রহের বায়ুমন্ডলের বর্তমান যে রূপ আছে সেটা কোন দিকে যাছে,এখনো কি হারে এর অবশিষ্ট উদ্বায়ী যৌগ হারিয়ে যাচ্ছে এবং প্রাসঙ্গিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে যথেষ্ট তথ্য সংগ্রহ করা, যারফলে বিজ্ঞানীরা ধারণায় উপনীত হতে পারবে যে ভবিষ্যৎ সময়ে এই গ্রহের আবহাওয়া এবং পরিবেশ কেমন হবে? মেভেন মিশনের চারটি প্রধান বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য আছে:
মেভেন ২১শে সেপ্টেম্বর ২০১৪ তারিখে সফলভাবে মঙ্গল গ্রহে পৌঁছে এবং গ্রহের চারপাশে কক্ষপথে পরিভ্রমণ শুরু করে।[২০] বিজ্ঞানীরা মঙ্গল গ্রহপিষ্টে থাকা কিউরিওসিটি কে মেভেনের সাথে যৌথ ভাবে বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষায় ব্যবহার করবে। ফলে একই সময়ে গ্রহপিষ্টের অবস্থা এবং ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডলের পরিস্থিতি নির্ণয় করা সম্ভব হবে। যেমনঃ কিউরিওসিটি যদি নিচে ধুলো ঝড় সনাক্ত করে মেভেন তখন ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডলে এর প্রভাব পরীক্ষা করবে।[২১] এছাড়া মেভেন প্রদত্ত সংখ্যাতত্ত্ব আরও কিছু বৈজ্ঞানিক সূত্র প্রদান করবে যা দিয়ে মঙ্গলগ্রহে বর্তমান মিথেন গঠনের মডেলের পরীক্ষা নিরীক্ষায় ব্যবহার করা যাবে।[২২] এছাড়া আরও আশা করা যায় যে মেভেন যে সব তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ করবে তা দিয়ে এই লাল গ্রহে কীভাবে মানুষ তাদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারবে সেই জ্ঞান বাড়াবে।[২৩][২৪][২৫][২৬] ২০৩০ সাল নাগাদ মঙ্গলগ্রহে মানুষ পাঠানোর যে সম্ভাব্য পরিকল্পনা সেখানে এ সকল বৈজ্ঞানিক তথ্য উপাত্ত গুরুত্তপুর্ন ভুমিকা পালন করবে।[২৭]
লকহিড মার্টিন স্পেস সিস্টেম কোম্পানি, মেভেন স্পেস প্রোবটি নির্মাণ এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছে। এর নকশা করা হয়েছে পূর্ববর্তি রিকোনিসেন্স (Reconnaissance) এবং ওডেসি নামক মহাকাশযান দুটির উপর ভিত্তি করে। এটি ২.৩ মিটার x ২.৩ মিটার x ২ মিটার উচ্চতার কিউব আকৃতির,[২৮] এবং উপরের দিকে দুই পাশে দুটি সোলার প্যানেল যুক্ত ডানার আকৃতি আছে যার উভয় প্রান্তে ম্যাগনেটোমিটার সংযুক্ত আছে, যা মোট ১১.৪ মিটার লম্বা।[২৯] নাসার জেট প্রপুলশন ল্যাবরেটরি মেভেন এর ভেতর খুব উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্য টেলিযোগাযোগ ও বেতার সম্প্রচার যন্ত্র যুক্ত করে দিয়েছে।[৩০] এটির ডেটা প্রেরণ হার ১০মেগাবিট/সেঃ পর্যন্ত।[৩১] কিন্তু মহাকাশযানটির কক্ষপথ অত্যন্ত উপবৃত্তাকার হওয়াতে এই সুবিধা অনেকাংশ ব্যবহার করা সম্ভব হয় না বিশেষ করে গ্রহপৃষ্ঠে অবতরণ করা সক্রিয় যে যন্ত্রপাতি সেগুলোর সাথে যোগাযোগ এর ক্ষেত্রে।[৩২]
মেভেন মঙ্গল গ্রহের ঊর্ধ্ব বায়ুমণ্ডল এবং আয়নমণ্ডলের বর্তমান অবস্থা এবং এগুলোর উপর সূর্য এবং সৌর বায়ুর প্রভাব নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করবে, ইহার ভেতরে যে সব উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্য যন্ত্রপাতি পাঠানো হয়েছে সেগুল মঙ্গলগ্রহের বায়ুমণ্ডলে উপস্থিত গ্যাস সমূহর বৈশিষ্ট্য পরিমাপ করবে।[৩৩][৩৪] পৃথিবীর এক বছরের সমপরিমাণ সময় ধরে মেভেন মঙ্গলগ্রহর চারিদিক ঘুরতে ঘুরতে বিভিন্য ধরনের বৈজ্ঞানিক উপাত্ত সংগ্রহ করবে, এই সময়ের ভেতর মেভেন অন্তত পাঁচ বার সে যে উচ্চতায় অবস্থান করছে সেখান থেকে গ্রহপিষ্টে্র কাছাকাছি আরও নিচে নেমে আসবে ফলে তার পরিক্ষা নিরীক্ষা বায়ুমণ্ডল এর বিভিন্ন্য স্তরে ব্যাপ্তি ঘটবে। মেভেন যখন নিচে নেমে আসবে তখন গ্রহপৃষ্ঠ থেকে তার কক্ষপথের সবচেয়ে কাছের বিন্দুর দূরত্ব ১৫০ কিমি (৯৩ মাইল) থেকে কমে ১২৫ কিমি (৭৭ মাইল) হবে।[২৭][৩৫] এই স্তরে মঙ্গলগ্রহের নিন্ম বায়ুমণ্ডল শেষ হয়ে উচ্চ বায়ুমণ্ডল শুরু হয়। ফলে বিজ্ঞানীরা মঙ্গলের উচ্চ বায়ুমণ্ডলের সকলটুকুই পরীক্ষা নিরীক্ষা করতে পারবে। কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়, ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়,বার্কলে এবং গদ্দার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টার এই তিনটি প্রতিষ্ঠানের প্রত্যেকে মেভেন এর জন্য একটি করে ভিন্ন্য ভিন্ন্য কাজে ব্যবহারের জন্য উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্য যন্ত্রপাতি তৈরি করেছে।[৩৬]
ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়,বার্কলে মহাকাশ বিজ্ঞান গবেষণাগার এই প্যাকেজ নির্মাণ করেছে।
কলোরাডো বোল্ডার বিশ্ববিদ্যালয়ের বায়ুমন্ডলীয় ও মহাশূন্য পদার্থবিদ্যা বিজ্ঞানাগার এই প্যাকেজ নির্মাণ করেছে।
নাসার গদ্দার্দ স্পেস ফ্লাইট সেন্টার এই প্যাকেজ নির্মাণ করেছে।
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য)